Message
Tools
Add to Moodboard
Share & Embed This Project
Appreciate
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
1
58
0
Published:
বাংলাদেশ
1
58
0
Published:
Tools
Creative Fields
- (#ফেনীর সোনাগাজীর অগ্নিদগ্ধ মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।) সবাই শুধু শোক প্রকাশ করে কিন্তু উপযুক্ত পদক্ষেপ কেউ নেয় না।যারা বিভিন্ন অপকর্ম করে বেড়ায় তাদের জন্য উন্মুক্ত মঞ্চে শাস্তির ব্য
- অপহরণ ও হত্যার ঘটনা সমাজে উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। অবলীলায় নির্যাতন
- ধর্ষণ
- সহিংসতা ও হত্যার শিকার হচ্ছে নারী ও শিশু। কোনভাবেই যেন লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না এই পাগলা ঘোড়ার। কোমলমতি শিশু থেকে শুরু করে মায়ের বয়সী নারীরাও হচ্ছেন ধর্ষণের শিকার। ধর্ষক শুধু ধর্ষণ করেই ক্ষান্ত হচ্ছে না
- ধর্ষিতাকে আগে - পরে অত্যাচার এবং অমানবিক শারিরীক নির্যাতন করে হত্যা করছে। চলন্ত বাস
- একাকী বাসায়
- কোচিং সেন্টারে
- এমনকি ক্যান্টনমেন্টের ভেতরেও চলছে এই ধর্ষণ নামক ভয়ানক ভাইরাসের মহড়া। বর্তমানে বাংলাদেশে ধর্ষণ
- হত্যা
- দুর্ঘটনা নিয়ে রচনা লেখার মত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। উদাহরণস্বরুপ
- ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী তনু
- গারো তরুণী
- একাকী বাসে গার্মেন্টস কর্মী
- বনানীর হোটেলে সাফাতের কর্মকান্ড
- নায়িকা ভাবনাকে ধর্ষণ সহ আরও অনেক কুকীর্তি আমাদের ভাবিয়ে তোলে বারবার। শিশু ধর্ষণ ও হত্যার কিছু নমুনা দেই -- খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে ঘরে ডেকে নিয়ে রাজধানীর বাড্ডায় তিন বছরের শিশু তানহাকে ধর্ষণ করে হত্যা করে শিপন নামের এক নরপশু
- বগুড়ায় বড়গোলাতে দেড় বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়
- দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরের ঘটনাটিসহ আরও অনেক নির্মম কাহিনী জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের শিরা উপশিরায়। কী পাষন্ডতা! কী নির্মমতা! কী পশুত্বতা! কি অবক্ষয়ে তলিয়ে যাচ্ছে জাতি ও সমাজ!!!??? বিভিন্ন যানবাহন চালকদের ঘুষের বিনিময়ে লাইসেন্স দেওয়া হয়।ট্রাফিক সিগনালগুলি বেশ
- হত্যা ও দুর্ঘটনার সংবাদ। পত্রিকার পাতায় পাতায় নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং দুর্ঘটনার খবর ছেয়ে গেছে। আমরা কি আবার জাহেলি যুগে ফেরত যাচ্ছি। কিন্তু কেন এই ধর্ষণ??অনেকেই বলেন পোশাকে শালীনতা নেই
- তাই ধর্ষণের হার বেড়ে গেছে। এখন আমার প্রশ্ন
- দেড় বছরের
- তিন বছরের
- পাঁচ বছরের শিশুরও কি পোশাকে শালীনতা লাগবে??তবে কেন এই শিশুরা ধর্ষণ ও হত্যার শিকার??? আমার মতে
- মূল ঘটনা হলো
- আমরা তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় হচ্ছি অতি আধুনিক। পুরো পৃথিবী আজ আমাদের হাতের মুঠোয়। আমরা বেশিরভাগ সময় পড়ে থাকি ঘরে আবদ্ধ হয়ে। চোঁখ সবার আটকে আছে মোবাইল
- টিভি ও পিসির পর্দায়। বেশিরভাগের স্টোরেজ মেমোরিতে ভরপুর পর্ণোগ্রাফিতে। যতই আমাদের প্রযুক্তি উন্নত হচ্ছে ততই নৈতিকতার পতন হচ্ছে। আমরা মানবিকতা ভুলে যাচ্ছি। প্রযুক্তিকে আমরা সঠিক কাজে ব্যবহার করছি না। ফলে বেড়েই চলছে সমাজ বিধ্বংসী সকল কার্যকলাপ। বিশ্বাসহীনতার
- হত্যা এবং দুর্ঘটনা বন্ধ করতে কঠোর আইন তৈরি করতে হবে। এমনকি সেই আইন কার্যকারী করার জন্য সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে। সরকারের কাছে অনুরোধ আগে দেশের কাঠামো ঠিক করেন তারপর শিক্ষা নিয়ে গবেষণা করেন। দেশের মানুষ যদি না বাঁচে অর্থাৎ সব যদি ধর্ষণ
- হত্যা ও বিভিন্ন দুর্ঘটনায় মারা যায় তাহলে নতুন নতুন শিক্ষা পদ্ধতি কার উপর প্রয়োগ করবেন। দেশের পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে
- আমার মতে উন্মুক্ত মঞ্চে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করলে অন্তত ভয়ে সবার মানসিকতার পরিবর্তন ঘটতে পারে।কোটি কোটি শহীদের রক্তের বিনিময়ে
- লক্ষ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা একটি ক্ষুদ্র স্বাধীন দেশ হিসেবে মানচিত্রে জায়গা দখল করেছি। কিন্তু স্বাধীনতার এত বছর পরেও আমার মনে শুধু একটা প্রশ্নই উঁকি দেয় - "আমরা কি আসলেই স্বাধীন রাষ্ট্র"???!!!